Sunday, August 14, 2016
জেনে নিন প্রেম নিয়ে কিছু বিখ্যাত ব্যাক্তিদের বিখ্যাত কিছু উক্তি।
জেনে নিন প্রেম নিয়ে কিছু বিখ্যাত ব্যাক্তিদের বিখ্যাত কিছু উক্তি।
(১) ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানেনা ... মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানেনা - সমরেশ মজুমদার ।
(২) বিশ্বাস করুন,আমি কবি হতে আসিনি,আমি নেতা হতে আসি নি-আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম,প্রেম পেতে এসেছিলাম-সে প্রেম পেলামনা বলে আমি এই প্রেমহীন নীরস পৃথিবী থেকে নীরব অভিমানে চির দিনের জন্য বিদায় নিলাম- কাজী নজরুল ইসলাম।
(৩) প্রেম হয় শুধু দেখা ও চোখের ভাল লাগা থেকে, রাগ থেকে প্রেম হয়, ঘৃণা থেকে প্রেম হয়, প্রেম হয় অপমান থেকে, এমনকি প্রেম হয় লজ্জা থেকেও। প্রেম আসলে লুকিয়ে আছে মানবসম্প্রদায়ের প্রতিটি ক্রোমসমে। একটু সুযোগ পেলেই সে জেগে উঠে-হুমায়ূন আহমেদ।
(৪) প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
(৫) এই পৃথিবীতে প্রিয় মানুষগুলোকে ছাড়া বেঁচে থাকাটা কষ্টকর কিন্তু অসম্ভব কিছু নয়। কারো জন্য কারো জীবন থেমে থাকে না, জীবন তার মতই প্রবাহিত হবে-হুমায়ূন আহমেদ।
(৭) প্রেম মানুষকে শান্তি দেয় কিন্তু স্বস্তি দেয় না-বায়রন।
(৮) কাউকে প্রচন্ডভাবে ভালবাসার মধ্যে এক ধরনের দুর্বলতা আছে। নিজেকে তখন তুচ্ছ এবং সামান্য মনে হয়। এই ব্যাপারটা নিজেকে ছোট করে দেয়- হুমায়ূন আহমেদ।
(৯) প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে উঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়-স্কুট হাসসুন।
(১০) মেয়েদের তৃতীয় নয়ন থাকে। এই নয়নে সে প্রেমে পড়া বিষয়টি চট করে বুঝে ফেলে- হুমায়ূন আহমেদ।
(১১) প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকিলে রস নিবিড় হয় না-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
(১২) ছেলে এবং মেয়ে বন্ধু হতে পারে, কিন্তু তারা অবশ্যই একে অপরের প্রেমে পড়বে। হয়ত খুবই অল্প সময়ের জন্য, অথবা ভুল সময়ে। কিংবা খুবই দেরিতে, আর না হয় সব সময়ের জন্য। তবে প্রেমে তারা পড়বেই- হুমায়ূন আহমেদ।
(১৩) বিচ্ছেদের দুঃখে প্রেমের বেগ বাড়িয়া উঠে-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
(১৪) যে ভালোবাসা না চাইতে পাওয়া যায়, তার প্রতি কোনো মোহ থাকে না- হুমায়ূন আহমেদ।
(১৫) নারীর প্রেমে মিলিনের গান বাজে, পুরুষের প্রেমে বিচ্ছেদের বেদনা-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
(১) ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানেনা ... মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানেনা - সমরেশ মজুমদার ।
(২) বিশ্বাস করুন,আমি কবি হতে আসিনি,আমি নেতা হতে আসি নি-আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম,প্রেম পেতে এসেছিলাম-সে প্রেম পেলামনা বলে আমি এই প্রেমহীন নীরস পৃথিবী থেকে নীরব অভিমানে চির দিনের জন্য বিদায় নিলাম- কাজী নজরুল ইসলাম।
(৩) প্রেম হয় শুধু দেখা ও চোখের ভাল লাগা থেকে, রাগ থেকে প্রেম হয়, ঘৃণা থেকে প্রেম হয়, প্রেম হয় অপমান থেকে, এমনকি প্রেম হয় লজ্জা থেকেও। প্রেম আসলে লুকিয়ে আছে মানবসম্প্রদায়ের প্রতিটি ক্রোমসমে। একটু সুযোগ পেলেই সে জেগে উঠে-হুমায়ূন আহমেদ।
(৪) প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
(৫) এই পৃথিবীতে প্রিয় মানুষগুলোকে ছাড়া বেঁচে থাকাটা কষ্টকর কিন্তু অসম্ভব কিছু নয়। কারো জন্য কারো জীবন থেমে থাকে না, জীবন তার মতই প্রবাহিত হবে-হুমায়ূন আহমেদ।
(৭) প্রেম মানুষকে শান্তি দেয় কিন্তু স্বস্তি দেয় না-বায়রন।
(৮) কাউকে প্রচন্ডভাবে ভালবাসার মধ্যে এক ধরনের দুর্বলতা আছে। নিজেকে তখন তুচ্ছ এবং সামান্য মনে হয়। এই ব্যাপারটা নিজেকে ছোট করে দেয়- হুমায়ূন আহমেদ।
(৯) প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে উঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়-স্কুট হাসসুন।
(১০) মেয়েদের তৃতীয় নয়ন থাকে। এই নয়নে সে প্রেমে পড়া বিষয়টি চট করে বুঝে ফেলে- হুমায়ূন আহমেদ।
(১১) প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকিলে রস নিবিড় হয় না-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
(১২) ছেলে এবং মেয়ে বন্ধু হতে পারে, কিন্তু তারা অবশ্যই একে অপরের প্রেমে পড়বে। হয়ত খুবই অল্প সময়ের জন্য, অথবা ভুল সময়ে। কিংবা খুবই দেরিতে, আর না হয় সব সময়ের জন্য। তবে প্রেমে তারা পড়বেই- হুমায়ূন আহমেদ।
(১৩) বিচ্ছেদের দুঃখে প্রেমের বেগ বাড়িয়া উঠে-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
(১৪) যে ভালোবাসা না চাইতে পাওয়া যায়, তার প্রতি কোনো মোহ থাকে না- হুমায়ূন আহমেদ।
(১৫) নারীর প্রেমে মিলিনের গান বাজে, পুরুষের প্রেমে বিচ্ছেদের বেদনা-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
Saturday, August 13, 2016
শব্দ সম্পর্কে অসাধারণ তথ্য
শব্দ হলো এক ধরনের তরঙ্গ যা পদার্থের কম্পনের ফলে সৃষ্টি হয়। মানুষের কানে এই কম্পন ধৃত হলে শ্রুতির অনুভূতি সৃষ্টি হয়। এই তরঙ্গ বায়বীয়, তরল এবং কঠিন পদার্থের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়। স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত শব্দের গতবেগ ঘণ্টায় ৭৬৮.১ মাইল তথা প্রতি সেকেন্ড ৩৪৩.৪ মিটার। পদার্থের মধ্য দিয়ে শব্দ তরঙ্গ প্রবাহিত হওয়ার সময় ঐ পদার্থের সকল কণা স্পন্দিত হতে থাকে। প্রতি সেকেণ্ড একবার স্পন্দনকে বলা হয় ১ হার্জ। সকল স্পন্দন মানুষের কানে ধরা পড়ে না তথা শ্রুতির অনুভূতি সৃষ্টি করে না। সাধারণভাবে মানুষের কানে ২০ থেকে ২০,০০০ হার্জ স্পন্দনের শব্দ তরঙ্গ শ্রুত হয়।;পরিবেশের জন্য স্বাস্থ্যকর শব্দের তীব্রতা- ৬০ ডেসিবল| এই পরিধির কম হলে শব্দকে হলা হয় ইনফ্রা সাউন্ড এবং এর বেশী হলে বলা হয় আল্ট্রা সাউন্ড। কোন বস্তু শব্দের চেয়ে বেশী গতিতে বাতাসের মধ্য দিয়ে ধাবিত হলে তাকে বলা হয় সুপারসোনিক।
কোন ফলে কোন এস্টার থাকে
কোন ফলে কোন এস্টার থাকে
এস্টারের নাম | উৎস/ যে ফলে থাকে |
---|---|
১। মিথাইল বিউটানয়েট | আপেল |
২। ইথাইল বিউটানয়েট | আনারস, পিচ |
৩। 3-মিথাইল বিউটাইল ইথানয়েট(আইসোঅ্যামাইল অ্যাসিটেট) | নাশপাতি |
৪। অকটাইল ইথানয়েট | কমলা |
৫। মিথাইল স্যালিসাইলেট | উইন্টার গ্রীন |
৬। পেন্টাইল ইথানয়েট(অ্যামাইল অ্যাসিটেট ) | পাকা কলা |
৭। পেন্টাইল বিউটানয়েট | স্ট্রবেরি |
৮। মিথাইল অ্যানথ্রানিলেট | আঙ্গুর |
৯। 3-মিথাইল বিউটাইল প্রোপানয়েট | অ্যাপ্রিকট, প্লাম |
রসায়ন বইয়ের যাবতীয় সংকেত Part-02 (নবম-দ্বশম ) শ্রেণী
রসায়ন বইয়ের যাবতীয় সংকেত Part-02 (নবম-দ্বশম ) শ্রেণী
রাসায়নিক নাম | সংকেত |
---|---|
সালফিউরাস এসিড | H2SO3 |
ম্যাগনেসিয়াম কার্বনেট | MgCO3 |
ডলোমাইট | CaCO3.MgCO3 |
ব্লিচ/ব্লিচিং পাউডার | Ca(OCl)Cl |
ফিটকিরি/পটাশ এলাম/ পটাসিয়াম অ্যালুমিনিয়াম সালফেট | Al2(SO4)3.K2SO4.24H2O |
জিপসাম | CaSO4.2H2O |
সিলিকন ডাইঅক্সাইড | SiO2 |
গ্যালেনা | PbS |
বক্সাইট | Al2O3.2H2O |
ক্রোমাইট | FeO.Cr2O3 |
উলফ্রামাইট | FeWO4 |
রুটাইল | TiO2 |
চালকোসাইট | Cu2S |
ক্যালসিয়াম সিলিকেট | CaSiO3 |
ম্যাঙ্গানিজ সিলিকেট | MnSiO3 |
ফেরাস সিলিকেট | FeSiO3 |
ফেরাস অক্সাইড | FeO |
সিন্নাবার | HgS |
জিংক ব্লেন্ড | ZnS |
ক্যালামাইন | ZnCO3 |
রসায়নের সংকেত
রসায়ন বইয়ের যাবতীয় সংকেত Part-01 (নবম-দ্বশম ) শ্রেণী
রাসায়নিক নাম | সংকেত |
---|---|
অক্সিজেন | O2 |
নাইট্রোজেন | N2 |
ক্লোরিন | CI2 |
ব্রোমিন | Br2 |
কার্বন ডাই অক্সাইড | CO2 |
পানি | H2O |
চুনের পানি | Ca(OH)2 |
হাইড্রোক্লোরিক এসিড | HCl |
খাবার লবন | NaCl |
মিথেন | CH4 |
অ্যামোনিয়া | NH3 |
ইথানল | CH3CH2OH |
তুঁতে | CuSO4.5H2O |
খাবার সোডা | NaHCO3 |
সোডিয়াম কার্বনেট | Na2CO3 |
বেনজিন | C6H6 |
ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড | MgO |
চুনা পাথর | CaCO3 |
ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড | CaCl2 |
নাইট্রিক অক্সাইড | HNO3 |
পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেট | KMnO4 |
পটাসিয়াম ডাইক্রোমেট | K2Cr2O7 |
সালফিউরিক এসিড | H2SO4 |
জিংক সালফেট | ZnSO4 |
ক্যালসিয়াম সালফেট | CaSO4 |
ক্যালসিয়াম ফসফেট | Ca3(PO4)2 |
ম্যাগনেসিয়াম সালফেট | MgSO4 |
ম্যাগনেসিয়াম ফসফেট | Mg3(PO4)2 |
সোডিয়াম সালফেট | Na2SO4 |
ফসফরাস ট্রাইক্লোরাইড | PCl3 |
ফসফরাস পেন্টাক্লোরাইড | PCl5 |
সালফার ট্রাইঅক্সাইড | SO3 |
সোডিয়াম নাইট্রেট | NaNO3 |
সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড | NaOH |
পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড | KOH |
সিলভার অক্সাইড | Ag2O |
সিলভার হাইড্রোক্সাইড | AgOH |
টলেন বিকারক | [Ag(NO3)2]+ |
ইথান্যাল | CH3CHO |
ইথানয়ির এসিড | CH3COOH |
সিলিকন টেট্টাক্লোরাইড | SiCl4 |
অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড | Al(OH)3 |
সিলিকন হাইড্রোক্সাইড | Si(OH)4 |
ডাইমিথাইল ইথার | CH3-O-CH3 |
অ্যামোনিয়া সায়ানেট | NH4CNO |
ইউরিয়া | NH2-CO-NH2 |
মরিচা | Fe2O3.nH2O |
গ্লুকোজ | C6H12O6 |
ম্যাগনেশিয়াম হাইড্রোক্সাইড | Mg(OH)2 |
অ্যালুমিনিয়াম সালফেট | Al2(SO4)3 |
সিরকা | CH3COOH |
ফেরাস হাইড্রোক্সাইড | Fe(OH)2 |
ইথাইল ক্লোরাইড | CH3CH2Cl |
ওজন | O3 |
কার্বন মনোঅক্সাইড | CO |
সালফার ডাইঅক্সাইড | SO2 |
অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড | NH4Cl |
জিংক ক্লোরাইড | ZnCl2 |
মারকিউরাস অক্সাইড | Hg2O |
লিথিয়াম কোবাল্ট অক্সাইড | LiCoO2 |
সিসার অক্সাইড | PbO2 |
ম্যাঙ্গানিজ ডাইঅক্সাইড | MnO2 |
লেড ডাইঅক্সাইড | PbO2 |
নাইট্রিক এসিড | HNO3 |
ম্যাগনেশিয়াম ক্লোরাইড | MgCl2 |
নাইট্রাস এসিড | HNO2 |
নাইট্রোজেন ডাইঅক্সাইড | NO2 |
ফেরিক ক্লোরাইড | FeCl3 |
ফেরাস ক্লোরাইড | FeCl2 |
রসায়নের তথ্য
রসায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য
কিছু কথা
ক্ষারধাতু সমূহের যোজ্যতা ১ ।
মৃতক্ষারধাতু সমূহের যোজ্যতা ২ ।
হ্যালোজেন এর যোজ্যতা ১ ।
রসায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য
১ ।কক্ষপথে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারন ক্ষমতার সূএ হচ্ছে 2n2(যেখানে n=1,2,3,4)। n=1 হলে প্রথম শক্তিস্তর, n=2 হলে দ্বিতীয় শক্তিস্তর, n=3 হলে তৃতীয় শক্তিস্তর, n=4 হলে ৪র্থ শক্তিস্তর ।
অর্থাৎ১ম শক্তিস্তর সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারন ক্ষমতা ২টি, ২য় স্তরে ৮টি,৩য় স্তরে ১৮টি, ৪র্থ স্তরে ৩২টি ।
২ ।যখন দুইটি ধাতু নিয়ে কাজ করা হয় তখন তাদের মধ্যে যার অবস্তান সক্রিয়তা সিরিজে উপরে থাকে তার জারন আর যার অবস্থান নিচে থাকে তার বিজারন হয় ।
৩ ।যখন দুইটি ধাতু সম্পর্কিত যৌগ নিয়ে কাজ করা হয় তখন তাদের মধ্যে যে ধাতুর অবস্তান সক্রিয়তা সিরিজে উপরে থাকে সে ধাতু সম্পর্কিত যৌগটি উৎপাদ ও যে ধাতুর অবস্তান নিচে থাকে সে ধাতু সম্পর্কিত যৌগটি বিক্রিয়ক হয় ।
৪ ।সক্রিয়তা সিরিজে যে মৌলের অবস্থান যত নিচে হয় তার বিজারণ তত আগে ঘটে ।
৫ ।প্রায় সকল বিয়োজন বিক্রিয়া তাপহারি বিক্রিয়া । আবার প্রায় সকল দহন ও সংযোজন বিক্রিয়া তাপোৎপাদী বিক্রিয়া ।
৬ । Additional Polymer(সংকলন পরিমার ) : রাবার, পলিথিলিন ।
৭ । Condensation Polymer(ঘনীভবন পরিমার ) : নাইলন , পলিএস্টার ।
৮ । বন্ধণীক্রমে=(Bond Pair-Anti Bond Pair ) /২
৯ । জ্যামিতিক সমাণুতা পদর্শনকারী যৌগ চেনার উপায়ঃ
- প্রত্যেক পার্শ্বের কার্বনের উভয়পাশে দুটি ভিন্ন ভিন্ন মৌল যুক্ত থাকবে ।
- যৌগগুলোতে কার্বন কার্বন দ্বিবন্ধন থাকবে ।
- উভয়পাশের কার্বনের সাথে যুক্ত মৌলগুলোর কমপক্ষে একটি বা সবগুলো মিল থাকবে ।
১০ । আয়োডোফর্ম বিক্রিয়া প্রদানকারী যৌগ চেনার উপায়ঃ
- যৌগে CH3-CO- মূলক থাকবে ।
- অথবা ২ নং কার্বনে O থাকবে ।
সেসকল মৌলের যোজনী ১
হাইড্রোজেন ( H )
ফ্লোরিন ( F )
ক্লোরিন ( CI )
ব্রোমিন ( Br )
আয়োডিন ( I )
সোডিয়াম ( Na )
পটাশিয়াম ( K )
কপার ( Cu )( আস )
সিলভার ( Ag )
ফ্লোরিন ( F )
ক্লোরিন ( CI )
ব্রোমিন ( Br )
আয়োডিন ( I )
সোডিয়াম ( Na )
পটাশিয়াম ( K )
কপার ( Cu )( আস )
সিলভার ( Ag )
যেসকল মৌলের যোজনী ২:click to collapse contents
অক্সিজেন ( O )
সালফার ( S )
ম্যাগনেশিয়াম ( Mg )
ক্যালসিয়াম ( Ca )
জিংক ( Zn )
কপার ( Cu )( ইক )
আয়রন ( Fe )( আস )
টিন ( Sn )
লেড ( Pb )
বেরিলিযাম ( Be )
সালফার ( S )
ম্যাগনেশিয়াম ( Mg )
ক্যালসিয়াম ( Ca )
জিংক ( Zn )
কপার ( Cu )( ইক )
আয়রন ( Fe )( আস )
টিন ( Sn )
লেড ( Pb )
বেরিলিযাম ( Be )
যেসকল মৌলের যোজনী ৩:click to collapse contents
বোরন ( B )
নাইট্রোজেন ( N )
ফসফরাস ( P )
এলুমিনিয়াম ( Al )
ক্রোমিয়াম ( Cr )
আয়রন ( Fe )( ইক )
নাইট্রোজেন ( N )
ফসফরাস ( P )
এলুমিনিয়াম ( Al )
ক্রোমিয়াম ( Cr )
আয়রন ( Fe )( ইক )
যেসকল মৌলের যোজনী ৪:click to collapse contents
কার্বন ( C )
সিলিকন ( Si )
সালফার ( S )
টিন ( Sn )
লেড ( Pb )
সিলিকন ( Si )
সালফার ( S )
টিন ( Sn )
লেড ( Pb )
যেসকল মৌলের যোজনী ৫:click to collapse contents
নাইট্রোজেন ( N )
ফসফরাস ( P )
ফসফরাস ( P )
যেসকল মৌলের যোজনী ৬:click to collapse contents
সালফার ( S )
বিভিন্ন যৌগমুলকের আধান ও যোজনী
যৌগমুলকের নাম | যৌগমুলকের সংকেত | আধান | যোজনী |
---|---|---|---|
এলুমিনিয়াম | NH4+ | +1 | 1 |
ফসফোনিয়াম | PH4+ | +1 | 1 |
হাইড্রোক্সাইড | OH- | -1 | 1 |
কার্বোনেট | CO32- | -2 | 2 |
সালফেট | SO42- | -2 | 2 |
সালফাইট | SO32- | -2 | 2 |
নাইট্রেট | NO3- | -1 | 1 |
নাইট্রাইট | NO2- | -1 | 1 |
ফসফেট | PO43- | -3 | 3 |
পর্যায় সারণি
নির্ভূলভাবে পর্যায় সারণী মনে রাখা উপায়ঃ
গ্রুপ 1A- H Li Na K Rb Cs Fr
হে লি না কে রুবি সাজাবে ফ্রান্সে
গ্রুপ 2A- Be Mg Ca Sr Ba Ra
বিধবা মায়ের ক্যাডার সন্তান বাদশাহ রহিম
অথবা- বিরিয়ানি মোগলাই কাবাব সরিয়ে বাটিতে রাখ
অথবা- বিধবা মহিলা কা সার বাসনে রাধে
গ্রুপ 3A- B Al Ga In Ti
বরুন অল্পতেই গেল ইন্ডিয়া তে
অথবা- বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ গেল ইন্ডিয়া ট্যুরে
গ্রুপ 4A- – C Si Ge Sn Pb
কলিকাতা সিটিতে গেলে সোনা পাবে
অথবা- কাদঁলে শার্ট গেন্জি স্যান্ডেল পাবে
গ্রুপ 5A- N P As Sb(অ্যান্টিমনি) Bi
নাই প্রিয়া আজ সবই বিরহের
অথবা- না ফিজ আছে আন্টির বাসায়
অথবা- নাই পারুল আছে সাবিনা বিয়ান
গ্রুপ 6A- O S Se Te Po
অফিস শেষে সেলিনা টেলিফোন পেল
অথবা- ও এস এস-ই তে পড়ে
গ্রুপ 7A- (হ্যালোজেনX) – F Cl Br I At
ফখরুলের ক্লোনটি বড়ই ইডি য়েট
গ্রুপ 0- (নিষ্ক্রিয় ধাতু) – He Ne Ar Kr Xe(জেনন) Rn
হে না আর করিম যাবে রমনায়
ধাতুর সক্রিয়তা সিরিজ - K Na Ca Mg Al Zn Fe Sn Pb H Cu, Hg, Ag, Pt, Au
কে না কে ম্যাকাইভার এল যেন ফিরে সুস্মিতাকে পাবে হায় কুলাংগার হাজি আযিজ পেটাবে আমায়।
Cu Hg Ag Pt Au
কাপুরুষ হাবলু আজি পেটাবে আমায়
উজ্জল ধাতু – Ca Na Mg Ag Al
কা না ম্যাকাইভার আগে এল
নরম ধাতু - Pb Na Ca K
পাব না কেয়া কে
D ব্লকের মৌল – Cu Mn Cr Co Fe Ni Zn
কাজল মার্সিডিজ কারে করে ফেনী যাবে
আসলে পড়া মনে রাখার জন্য সবচেয়ে বড় ব্যপার হল আপনি কিভাবে মনে রাখবেন সেটা প্রথমে ঠিক করে নেয়া। আর এভাবে ছন্দ মিলিয়ে পড়াটা পড়ে নিলে কিংবা ছক করে নিলে অনেক সহজে মনে রাখা যায়, সেটা যে কোন পড়া হোক; আপনি পারবেন।
Funny Mathematics
Funny Mathematics No.1
Your cell phone's number's last digit X 2
+ 5,
X 50,
+ Your age,
+ 365,
- 615.
Calculate it
The number's Last 2 digit is your age & First digit is Your Cell's last number.
Funny Mathematics No.2
Start:
From 2nd law of Newton we know that, f=ma.................(1)
again from (pressure, force & area) relationship we know that, p=f/a
or,f=pa............(2)
from (1) & (2) equations we can write,
ma=pa
or, (ma)^2=(pa)^2 [doing square]
or, mama=papa
or, papa=mama (Proved)
Funny Mathematics No.3
10²=100 (right)
Or, 10²-10²=100-100
Or, (10-10)(10+10)=10(10-10)
So,
(10+10)=10
Or, 20=10
Or, 2=1
Don’t apply this in your real life education.
Funny Mathematics No.4
6 x 6 + 13=49,
6 x 66 + 13=409,
6 x 666 + 13=4009,
6 x 6666 + 13=40009
8 x 8 + 13=77,
8 x 88 + 13=717,
8 x 888 + 13=7117,
8 x 8888 + 13=71117
9 x 9 + 13=94,
9 x 99 + 13=904,
9 x 999 + 13=9004,
9 x 9999 + 13=90004
1 x 9 + 2=11
12 x 9 + 3=111
123 x 9 + 4=1111
1234 x 9 + 5=11111
Funny Mathematics No.5
259 X (Your Age) X 39=???
If your age is 21 then the calculation will 212121, if 22 calculation will 222222, if 23 calculation will 232323 ……………
বর্গ সম্পর্কিত সূএসমূহ
ত্রিকোণমিতির প্রয়োজনীয় সূএসমূহ
ত্রিকোণমিতির প্রয়োজনীয় সূএসমূহ
জেনে রাখা ভাল,
sinƟ=লম্ব / অতিভুজ
cosƟ=ভূমি / অতিভুজ
tanƟ=লম্ব / ভূমি এবং cotƟ=ভূমি / লম্ব।
secƟ=অতিভুজ / ভূমি
cosecƟ=অতিভুজ / লম্ব
সূএসমূহ
- sin2Ɵ+cos2 Ɵ=1
- sec2 Ɵ-tan2 Ɵ=1
- cosec 2 Ɵ-cot2 Ɵ=1
- sinƟ=1/cosecƟ or, cosecƟ=1/sinƟ
- cosƟ=1/secƟ or, secƟ=1/cosƟ
- tanƟ=sinƟ/cosƟ
- cotƟ=cosƟ/sinƟ
বিভিন্ন ডিগ্রিতে কোণের মান নির্ণয়
বিভিন্ন ডিগ্রিতে কোণের মান নির্ণয়
0,1,2,3,4 সংখ্যাগুলোর প্রত্যেকটিকে পৃথক পৃথকভাবে 4 দ্বারা ভাগ করে পৃথক পৃথকভাবে রুট করলে Sin এর যথাক্রমে 0⁰,30⁰,45⁰,60⁰,90⁰ এর মান পাওয়া যাবে ।
যেমন:
√(0/4)=0, √(1/4)=1/2,...................., √(4/4)=1.
কিছু কথা:
- Sin এর জন্য বাম থেকে ডান এর দিকে যেতে হবে। আর Cos এর জন্য এর উল্টো দিক থেকে আসতে হবে । অর্থাৎ ডান থেকে বামের দিকে আসতে হবে
- একই ডিগ্রিতে Sce এর উল্টো মানই Cos এর মান ।আবার Cos এর উল্টো মানই Sec এর মান ।
- একই ডিগ্রিতে Cosce এর উল্টো মানই Sin এর মান ।আবার Sin এর উল্টো মানই Cosec এর মান ।
- একই ডিগ্রিতে Tan এর উল্টো মানই Cot এর মান ।আবার Cot এর উল্টো মানই tan এর মান ।
টেবিল/ছকঃ
অণুপাত | 0⁰ | 30⁰ | 45⁰ | 60⁰ | 90⁰ |
---|---|---|---|---|---|
Sin | 0 | 1/2 | 1/√2 | √3/2 | 1 |
Cos | 1 | √3/2 | 1/√2 | 1/2 | 0 |
Tan | 0 | 1/√3 | 1 | √3 | Undefined |
Cot | Undefined | √3 | 1 | 1/√3 | 0 |
Sec | 1 | 2/√3 | √2 | 2 | Undefined |
Cosec | Undefined | 2 | √2 | 2/√3 | 1 |
অণুপাতের সাধারন সূএসমূহঃ
sinA=1/cosecA
cosecA=1/sinA
secA=1/cosA
cosA=1/secA
tanA=1/cotA
co tA=1/tanA
কুয়াড্রান্ট
Quadrant কি???
কুয়াড্রান্ট হচ্ছে ত্রিকোণমিতির একটা গুরুত্বপূর্ণ পার্ট যেখানে Sin,Cos বা Tan etc এর বড় বড় কোণকে ম্যানুয়ালি সমাধান করা হয়।এটা করতে চার ঘরওয়ালা একটা ক্ষেত্র দরকার হয় বলে একে চতুর্ভাগও বলা হয়। কুয়াড্রান্ট করতে হলে কোণের মান অবশ্যই 90 ডিগ্রি এর বেশি হওয়া লাগবে।
Quadrant এর ব্যবহার ও পদ্ধতিঃ
- এটি দিয়ে আপনি sin,cos etc এর অনেক বড় বড় ডিগ্রি যেমন 90+ বা তারও অনেক বড় ডিগ্রি এর মান ম্যানুয়ালি সমাধান করতে পারবেন।
- প্রথম ধাপ হচ্ছে যে ডিগ্রিটা দেওয়া থাকবে তাকে 90 দ্বারা ভাগ করতে হবে।তাহলে আপনি হয়ত পূর্ণ সংখ্যা(3) বা ভগ্নাংশ (3.66…) পাবেন।
- পরের ধাপ হচ্ছে সাইন,কোসাইন ইত্যাদির পরে নব্বই গুণ ঐ ভগ্নাংশের পূর্ণ অংশ বা শুধু পূর্ণ অংশ দিতে হয়।যদি এরপরও কিছু অবশিষ্ট থাকে তাহলে তা (+ বা -) করে দিতে হয়।যেমনঃ sin330
- এখন এই অঙ্কের নিয়ম হচ্ছে 90 এর সাথে জোড় গুণিতক থাকলে অনুপাত(sin,cos etc) এর কোন চেঞ্জ হবে না।কিন্তু যদি বেজোড় গুণিতক থাকে তাহলে অনুরূপ চেঞ্জ হবে।
- উদারহনস্বরূপ sin(3.90+60) এর ক্ষেত্রে এখানে sin পরিবর্তিত হয়ে cos এ পরিণত হবে কারণ 90 এর সাথে বিজোড় সংখ্যা গুণ আকারে রয়েছে।এক্ষেত্রে প্লাসের পরের অংশটি কোণ হিসেবে বসে যাবে।মানে ব্যাপারটি হবে এরকমঃ (-cos60)। এবার দেখুন (-cos60) এর মান আপনি খুব ইজিলি বের করতে পারবেন।
- এবার আসি অনুপাতের আগে কখন প্লাস হবে আর কখন মাইনাস হবে।এককথায় কিভাবে চিহ্ন পরিবর্তন করবো।আমরা আগেই দেখে এসেছি যে চতুর্ভাগের চারটি ঘর থাকে প্রথমটি All যা কিনা সবার জন্য পজেটিভ, ২য় ঘরটি sin আর cosec এর জন্য পজেটিভ আর সবার জন্য নেগেটিভ।৩য় ঘরটি tan আর cot এর জন্য পজেটিভ আর সবার জন্য নেগেটিভ।চতুর্থ ঘরটি শুধুমাত্র cos আর sec এরজন্য পজেটিভ আর সবার জন্য নেগেটিভ।এখন উল্লেখিত রাশিটি যদি এমন ডিগ্রি সম্পন্ন হয় যার জন্য চতুর্ভাগ ঘুরেও সে তার নিজের ঘরই পেয়ে গেছে তাহলে চিহ্নের কোন পরিবর্তন হবে না।অর্থাৎ পূর্বের মত চিহ্নের থাকবে যদিও অনুপাত চেঞ্জ হলেও হতে পারে।এক্সাম্পলে দেখুন 3.90 + মানে ৩য় ঘরে গেছে।কিন্তু ৩য় ঘরত cos,sec এর।তাই সমাধানে মাইনাস(-cos60) এসেছে।
=sin(3.90+60)
অবশিষ্ট আছে বলে + 60 দেওয়া হয়েছে।
অনুপাতগুলোর অনুরূপ চেঞ্জের ছকঃ
sin | cos |
cos | sin |
sec | cosec |
cosec | sec |
tan | cot |
cot | tan |
বিঃদ্রঃ চতুর্ভাগে ঘোরা হয় ঘড়ির কাটার বিপরীত চলনের মত।
Changing Voice
3 types of changing voice according to tense structure:
- Present Tense
- Past Tense
- Future Tense
Present Tense:
Present Indefinite Tense:
Active Structure: Subject + মূল Verb + Object
Passive Structure: Object/Subject +am/is/are + মূল Verb এর ৩য় রূপ+ + by/with/to + Object/Subject
Example:
Active: I eat rice
Passive: Rice is eaten by me.
Present Continuous Tense:
Active Structure: Subject + am/is/are + মূল Verb এর সাথে ing যোগ + Object
Passive Structure: Object/Subject + am/is/are + being + মূল Verb এর ৩য় রূপ+ by/with/to + Subject/Object
Example:
Active: I am eating rice.
Passive: Rice is being eaten by me
Present Perfect Tense:
Active Structure: Subject + has/have + মূল Verb এর ৩য় রূপ + Object
Passive Structure: Object/Subject + has/have +been + মূল Verb এর ৩য় রূপ + by/with/to + Subject/Object
Example:
Active: I have done the work.
Passive: The work has been done by me.
Past Tense:
Past Indefinite Tense:
Active Structure: Subject + মূল Verb এর ২য় রূপ + Object
Passive Structure: Object/Subject +was/were+ মূল Verb এর ৩য় রূপ+ + by/with/to + Object/Subject
Example:
Active: I ate rice.
Passive: Rice is eaten by me.
Past Continuous Tense:
Active Structure: Subject + was/were + মূল Verb এর সাথে ing যোগ + Object
Passive Structure: Object/Subject + was/were + being + মূল Verb এর ৩য় রূপ + by/with/to + Subject/Object
Example:
Active: I was eating rice.
Passive: Rice was being eaten by me.
Past Perfect Tense:
Active Structure: Subject + had + মূল Verb এর ৩য় রূপ + Object
Passive Structure: Object/Subject + had +been + মূল Verb এর ৩য় রূপ+ by/with/to + Subject/Object
Example:
Active: I had done the work.
Passive: The work had been done by me.
Future Tense:
Future Indefinite Tense:
Active Structure: Subject +shall/will + মূল Verb + Object
Passive Structure: Object/Subject + shall/will +be+ মূল Verb এর ৩য় রূপ + + by/with/to + Object/Subject
Example:
Active: I shall eat rice.
Passive: Rice will be eaten by me.
Future Continuous Tense:
Active Structure: Subject +shall/will+ be + মূল Verb এর সাথে ing যোগ + Object
Passive Structure: Object/Subject + shall/will+ be + being + মূল Verb এর ৩য় রূপ + by/with/to + Subject/Object
Example:
Active: I shall be eating rice.
Passive: Rice will be being eaten by me.
Future Perfect Tense:
Active Structure: Subject + Shall have/will have + মূল Verb এর ৩য় রূপ + Object
Passive Structure: Object/Subject + Shall have/will have +been + মূল Verb এর ৩য় রূপ + by/with/to + Subject/Object
Example:
Active: I shall have done the work.
Passive: The work will have been done by me.
Rules of Degree
১।শুধুমাএ As… so, As…as যুক্ত Positive Degree কে Comparative Degree করতে হলে Affirmative Sentence কে Negative Sentence আর Negative Sentence কে Affirmative Sentence এ রুপান্তরিত করতে হয় ।এর Superlative হয় না ।
Example:
Positive Degree: He is as tall as Rahim.
Comparative Degree: Rahim is not taller than he.
২।No other যুক্ত Positive Degree কে Comparative Degree করতে হলে than any other,than all other দ্বারা করতে হয়।এই ধরনের বাক্যকে Superlative Degree করতে হলে the + adjective এর Superlative রূপ দিয়ে করতে হয়।
Example:
Positive Degree: No other boy in the class is as brilliant as he.
Comparative Degree: He is more brilliant than any other boy in the class.
Superlative Degree: He is the most brilliant boy in the class.
NB. Than any other হয় যখন Noun Singular থাকে। Than all other হয় যখন Noun Plural থাকে।
৩।Very few যুক্ত Positive Degree কে Comparative Degree করতে হলে than most other দিয়ে করতে হয় ।এ ধরনের বাক্যকে Superlative Degree করতে হলে One of the + adjective এর Superlative রূপ দিয়ে করতে হয়।
Example:
Positive Degree: Very few towns in India are as big as Kolkata.
Comparative Degree: Kolkata is bigger than most other towns in India.
Superlative Degree: Kolkata is one of the biggest towns in India.
Examples of Sentence Corrections
Incorrect: It was many years since I went there.
Correct : It was many years since I had gone there.
Incorrect: He gave me good bye.
Correct : He bade me good bye.
Incorrect: He is blind his own fault.
Correct : He is blind to his own fault.
Incorrect: Give me few water.
Correct : Give me some/little water
Incorrect: The horse gave birth to a colt.
Correct : The mare gave birth to a colt.
Incorrect: There are many deers in the jungle.
Correct : There are many deer in the jungle.
Incorrect: Two pairs of shoes were bought for him.
Correct : Two pair of shoes was bought for him.
Incorrect: How did you went there?
Correct : How did you go there?
Incorrect: Teacher suggested that the boy should write correctly.
Correct : Teacher suggested that the boy write correctly.
Incorrect: He prides of his wealth.
Correct : He prides in his wealth
Incorrect: He needs little money.
Correct : He needs some money.
Incorrect: KSA will import some women as waiter from BD.
Correct : KSA will import some women as waitress from BD.
Incorrect: There are many erratum in this book.
Correct : There are many errata in this book.
Incorrect: Many a students have passed the exam.
Correct: Many a students has passed the exam.
Incorrect: Poor are born to suffer.
Correct: The Poor are born to suffer.
Incorrect: I love novel.
Correct: I like novel.
Incorrect: He is an one eyed man.
Correct: He is a one eyed man.
Incorrect: The boy sank.
Correct: The boy drowned.
Incorrect: I shall go there by 10 train.
Correct: I shall go there by 10 O’clock train.
Incorrect: The doctor saw my pulse.
Correct: The doctor felt my pulse.
Incorrect: He resembles to his father.
Correct: He resembles his father.
Incorrect: She resigned from the post.
Correct: She resigned the post.
Incorrect: He went to college on his foot.
Correct: He went to college on foot.
Incorrect: He prefers to read than to write.
Correct: He prefers reading to writing.